কচি ছেলের সাথে খা*নকী কাজের মেয়ে🥵🔥
সুফিয়া দুই বছর ধরে এই বাসায় কাজ করে। বয়স ১৮-১৯।বিয়ে হয়েছিল, স্বামীর সাথে
ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। গ্রাম থেকে এই বাসায় এসে থাকে। পরিবারটা ছোট। স্বামী স্ত্রী
আর একটা মাত্র ছেলে বারো তেরো বছর বয়স। স্কুলে পড়ে। ছিমছাম সংসার।কাজ খুব বেশী
নাই। সুফিয়া ঘরের মেয়ের মতো থাকে। ছেলেটা তারেক তার ছোট ভাইটার মতো। আদর
লাগে। যখন এই বাসায় আসে তখন ক্লাস সিক্সে পড়তো। এখন ক্লাস এইটে। রাতে তারেকের
ঘরে ঘুমায় সুফিয়া। তারেককে বিছানা করে দিয়ে মশারি খাটিয়ে সে নিজের বিছানা করে
নীচে। খালাম্মা অনেকবার বলেছে সে যেন তারেকের সাথে ঘুমায়। ঘরের মেয়েই তো।
তারেক তার ছোট ভাইটার মতো। তবু সুফিয়ার একা শুতেই স্বাচ্ছন্দ্য। সে নীচে ঘুমায়।
সুফিয়ার একাকী জীবনটা খারাপ ছিল না এতদিন। কিন্তু সেদিন দুপুরে তারেক ঘুমিয়ে ছিল,
সে রান্নাঘর গুছিয়ে শুতে এসেছে খানিক। হঠাৎ খেয়াল করলো ঘুমন্ত তারেকের লুঙিটা
কোমরের জায়গায় তাবুর মতো উচা হয়ে আছে। সে অভিজ্ঞ মেয়ে। জানে ওটা কে। কিন্তু
তারেক তার ছোট ভাইয়ের মতো। আর বয়স কত তারেকের। মাত্র এইটে পড়ে। কিন্তু তবু চোখ
সরাতে পারে না সে। হঠাৎ কি একটা গোপন বাসনা পেয়ে বসে। লোভাতুর হয়ে ওঠে তার
চোখ। বাসায় কেউ নেই। খালাম্মা খালু দুজনেই অফিসে। সে আর তারেক। সে দরোজা
ভেজিয়ে দিয়ে তারেকের বিছানার কাছে গিয়ে দাড়ায়। ভালো করে লক্ষ্য করে সাইজটা।
হ্যাঁ জিনিস ছোট না। আলতো করে লুঙ্গিটা উল্টিয়ে উকি দিয়ে দেখে আপাদমস্তক ঝাকুনি
দিল তার। বিশাল বড়। ছোট ছেলের জিনিস এত বড় হলো কেমনে। নাকি ছেলেদের এই
বয়সেই এটা অত বড় হয়। ভাবনায় পড়ে গেল। ইচ্ছে করছে তারেককে ঝাপটিয়ে ধরে ওই
জিনিসের উপর বসে পড়ে। তার স্বামীর ঘর করা হয়েছে এক বছরের মতো। সেই এক বছর
তার স্বামীটা তাকে বন্য কুকুরের মতো ফেলে কাজ করতো। দিন রাত ঢুকাতে ঢুকাতে ছিদ্র
ফানা ফানা করে ফেলেছে। মানুষটা এত পারতো। আহা, সেই মারানীর দেখা পেয়ে ভুলে
গেল তার শরীরটা। দু বছর অভুক্ত সুফিয়া। আজ হঠাৎ রাগ হলো নিজের উপর। তার এই
কপালের জন্য সে দায়ী। সে কামালের ওটা চুষতে চাইতো না। কামাল, তার স্বামী। হুকুম
করতো। কিন্তু সে মানতো না। তাই সে রাগ করে অন্য মেয়ের কাছে চলে গেছে। আজ বুঝতে
পারছে সেটা কত ভুল করেছে। এখন তারেকের ওটা দেখে আজ তার ইচ্ছে হচ্ছে চুষতে।
ছেলেরা চুষলে খুশী হয়। নিশ্চয় তারেকও খুশী হবে।